বিশ্বব্যাংকের ৫০০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা পাচ্ছে বাংলাদেশ 🇧🇩✨ স্বচ্ছতা ও আর্থিক স্থিতিশীলতায় বড় পদক্ষেপ!

📖 মূল প্রতিবেদন: 🔔 বাংলাদেশে শাসনব্যবস্থা, আর্থিক স্বচ্ছতা ও জনগণের আস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে বিশ্বব্যাংক নতুন করে ৫০০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৫,৮০০ কোটি টাকা) সহায়তা অনুমোদন করেছে। এই সহায়তা ‘Strengthening Governance and Institutional Resilience Development Policy’-এর অধীনে দেওয়া হচ্ছে। 🌐 বিশ্বব্যাংকের অন্তর্বর্তীকালীন কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন জানান, “জনগণের অর্থ ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বাড়ানো বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি।” 📌 গত সপ্তাহে বিশ্বব্যাংক আরও ৬৪০ মিলিয়ন ডলারের একটি প্রকল্প অনুমোদন করেছে, যার মাধ্যমে সরকারের সংস্কারমূলক পদক্ষেপ বাস্তবায়নে সহায়তা করা হবে। 🔍 কী কী খাতে খরচ হবে এই অর্থ? 📈 আয় বৃদ্ধির উদ্যোগ: বাংলাদেশের আয়-জিডিপি অনুপাত তুলনামূলকভাবে খুব কম। এই সহায়তা দেশের কর প্রশাসন ও নীতিমালাকে আরও স্বচ্ছ ও দক্ষ করতে কাজে লাগবে। 🧾 🏦 আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা: বাংলাদেশ ব্যাংককে আরও বেশি রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ক্ষমতা দেওয়া হবে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে আর্থিক রিপোর্টিং সিস্টেম তৈরি করা হবে। 🧑💻 ই-জিপি চালু ও ডিজিটাল স্বচ্ছতা: সরকারি ক্রয়-বিক্রয় পদ্ধতিতে e-GP (ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রোকিওরমেন্ট) বাধ্যতামূলক করা হবে, যেখানে স্বত্বাধিকার প্রকাশ এবং মূল্য নির্ধারণের সীমা তুলে নেওয়া হবে। 🎯 📊 উন্নত পরিসংখ্যান ও অডিটিং: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর স্বাধীনতা আরও জোরদার করা হবে এবং নিয়ন্ত্রক ও নিরীক্ষা দফতরের সক্ষমতা বাড়ানো হবে। 👨👩👧👦 দারিদ্র্য বিমোচনে ডিজিটাল ট্রান্সফার: Social Registry-এর মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সরাসরি অর্থ সহায়তা কার্যক্রম চালু হবে। এটি হবে আরও গতিশীল ও লক্ষ্যভিত্তিক। 📅 ২০২৭ সালের মধ্যে, সব সরকারি প্রকল্পের তথ্য জনসম্মুখে উন্মুক্ত থাকবে। 💵 FY25 সালে বিশ্বব্যাংকের মোট সহায়তা: $৩.০৭ বিলিয়ন 📊 স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে এখন পর্যন্ত মোট সহায়তা: $৪৬ বিলিয়ন+
প্রকাশিত: ২১ জুন, ২০২৫ এ ৮:১৯ PM